মোঃ আবদুল হাফিজ,সদস্য,আহ্বায়ক কমিটি, জেলা বিএনপি,নাটোর।

ডাক্তার বা ইন্জিনিয়ার জন্মে বারেবার,
দুলুর মতো নেতা জন্মে কয়বার।
পুষ্টিকর পথ্যে ও বাযু পরিবর্তনে দেহ হয় সুঠাম,
জনগণের সেবাতেই তোমার সুনাম।
বিদ্যার্জনে হয় জ্ঞানী,
নাটোরের একক নেতা একজনি।
শিশির বিধৌত দূর্বা ঘাস,
ফ্যাসিস্ট জালে বন্দী নাটোরবাসী ফেলেছে দীর্ঘশ্বাস।
খাজুরা হয়ে হালতির বিলে রাস্তা করে নির্মাণ,
নিন্দুকের অবিশ্বাস দূর করে বাস্তবে দেখাও প্রমাণ।

তুমি সত্যের পক্ষে নির্ভীক এক যোদ্ধা,
জনতা চেনায় তুমি পাঁকা বোদ্ধা।

জিয়ার আদর্শে সিক্ত খালেদার নির্দেশে উদ্ভাসিত,
সাধারণের পাশে থাকো তুমি দুঃখে-সুখে নাটেোরকে কর আলোকিত।

উত্তরবঙ্গের প্রাণ তুমি, বজ্র কণ্ঠে উচ্চারিত আহ্বান,
তোমার ত্যাগে, তোমার প্রেমে জেগে উঠে আশার গান।

তারেক জিয়ায় খোঁজো তুমি শহীদ জিয়ার ছায়া,
নির্ভিক প্রণে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি, অন্তরে বহন করো মর্মবেদনার মায়া।

জনতার অভাব-অভিযোগে ছুটে চলো দিবা রাত্রী,
তুমি কষ্টের মাঝে আনন্দ অবগাহনে অবিচল এক যাত্রী।

নিরাশার অন্ধকারে আনন্দের সুধা যেমন জ্বাজ্জল্যমান চন্দ্র,
শত কষ্টেও জনতার মুখে হাসি ফোটাতে জানো ভালো মন্ত্র।

তোমার যাদুমন্ত্রে নলডাঙ্গা গ্রাম,
পরিণত হয় কর্মচঞ্চল শহরের প্রাণ।
রাস্তা, ঘাট, সেতু-নির্মাণে দিগ্বর,
ইতিহাসের পাতায় অবিনশ্বর।
বাসুদেবপুরের কারিগরি আর মিল্কভিটা,
হাজারো মানুষের অন্ন জোটে
তীর্থ যেন তালুকদার বাড়ির ভিটা।
তোমার দু"নয়নে ফুটে ওঠে কর্মপ্রচেষ্টা বিনির্মানের অঙ্গিকার,
নাটোর-নলডাঙ্গায় শিল্প স্থাপনে হবে সৃষ্টি সুখের অহংকার।

পাখিরা গায় তোমার গান, সুযোগ সন্ধানী হায়েনার হবে না নাটোরে স্থান।
গায়ের মেয়ে, ভোমরা আর আমার যমুনার জল,
কালো মানিক, রাখাল রাজাকে দেখতে নামে জনতার ঢল।
সাহসে,সততায় ধার্মিক তুমি
অপশক্তির বিরুদ্ধে ঝড়,
বিনিময়ে জনতা দেয় ভালোবাসা কর।
দেশনেত্রী তোমায় দিল নাটোর - নওগাঁ সংযোগ রাস্তা ও সেতু,
মাধনাগরবাসীর কাছে যেন যমুনা সেতু।

অন্ধকারে তুমি আশার দিশা,
বাধা-বিপত্তি দূর করে জ্বালো আলোকিত নিপুণ নিশা।
ভাই, বোন, পিতা-মাতা—সবার জন্য সমান অধিকার,
তোমার নেতৃত্বে গড়ে উঠুক প্রগতি, সাম্যের সমানাধিকার।

"বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক মন্ত্রী এ্যাড.এম.রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে নিয়ে,বিএনপির নাটোর জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোঃ আবদুল হাফিজের একটি কবিতা।