এক দশকেরও বেশি সময় অপেক্ষা করা সত্ত্বেও, দম্পতি আশা ছেড়ে দেননি সন্তানের জন্য এবং অবশেষে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন চিকিত্সার আশ্রয় নেন।
তাদের গল্প গাজার জনগণের মধ্যে খুব পরিচিত হয়ে ওঠে, এবং স্থানীয় সংবাদে জন্মের খবরে পরে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই দম্পতিকে অভিনন্দন জানান
বিবাহিত জীবনের দীর্ঘ ১৫ বছরেও সন্তানের মুখ দেখেনি কয়েক বার গর্ভধারণ হওয়ার পর নষ্ট হয়ে যায় ঘটনাটি গাজার স্ট্রিপের একজন বিবাহিত দম্পতি ওয়াফা এবং ফাদি ঘটনা তারা প্রতিনিয়ত আল্লাহ কাছে দোয়া করতেন এবং ভেবেছিলেন সন্তান ধারণের জন্য আল্লাহর পক্ষথেকে অলৌকিক ঘটনা ছাড়া সন্তানের মুখ দেখা সম্ভব হবেনা।
ওয়াফা দীর্ঘদিন ধরে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি প্রোফাইল ছবি দিয়ে রেখেছিলেন যেখানে একজন মহিলাকে প্রার্থনারত ক্যাপশন সহ দেখানো হয়েছে: যে হে আল্লাহ , আমি যা পেতে চাই তা আমাকে দিন।"
আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করেছিলেন গত ৯ সেপ্টেম্বর,তাদের ঘরে আলো করে দুনিয়াতে এসেছিলেন ৪টি শিশু সন্তান তিনটি ছেলে সন্তান
এবং একটি মেয়ে তাদের নাম রেখেছিলেন
মাহা, খালেদ, আব্দুল-খালেক এবং মাহমুদ
ওয়াফা এবং ফাদির গল্পের মর্মান্তিক সমাপ্তি দেখেছে ফিলিস্তিনি সহ সারা বিশ্বের লোকেরা সোশ্যাল মিডিয়াতে পরিবারকে শোক জানিয়েছে।
“দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনে। চেষ্টা করার পরে, অবশেষে তাদের ৪টি সন্তান হওয়ার এক মাস পরে, ইসরায়েল হামলা চালিয়ে ওয়াফা এবং তার চার সন্তানকে হত্যা করে,” একজন এক্স ব্যবহারকারী প্ল্যাটফর্মে লিখেছেন যা আগে টুইটার নামে পরিচিত ছিল।
ওয়াফার বোন সোশ্যাল মিডিয়াতে তার বোন ও বাচ্চাদের জন্য শোক প্রকাশ করে দোয়া চেয়েছেন
তিনি বোনের বাড়ির একটি ছবি শেয়ার করেছেন,ছবিতে দেখা যাচ্ছে বাড়িটি এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।ইসরায়েলের বোমা হামলায় দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনে এখন পর্যন্ত ৫০৮৭ জন শহিদ হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে বেশিরভাগই মহিলা এবং শিশু।
সূত্র মিডল ইস্ট আই
এএনবি২৪ ডট নেট"একটি বহুল পঠিত অনলাইন বাংলা সংবাদপত্র,
প্রকাশক, মোহাম্মদ মাহামুদুল হাসান কালাম,
প্রগতি স্বরণী, ঢাকা-১২২৯
+৯৬০৭৩৩৯৬৯১
+৮৮০১৬৪৭০৫৩৪৪৯
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ
ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন। anbnewsbd@gmail.com
Design and Developed by: Inzamul Hoque