মালদ্বীপ প্রশাসন চীনের সহায়তায় রাসমালে তে ৩০,০ সামাজিক আবাসন ইউনিট নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে।
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম পিএসএমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গৃহায়ণ মন্ত্রী ড. আলী হায়দার বলেন, ৩০ হাজার ইউনিট ের নির্মাণ কাজ একযোগে সম্পন্ন হবে।
বুধবার, মালদ্বীপ এবং চীন রাসমালে প্রকল্পের একটি সমঝোতা স্মারক সহ ২০ টি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে – একটি উচ্চাভিলাষী প্রকল্প যা মালদ্বীপের রাজধানীতে আবাসন সংকট সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করে।
হায়দার বলেন, মালদ্বীপ ও চীনের মধ্যে যে সব চুক্তি হয়েছে, তাতে শুধু রাসমালে তে আবাসন নির্মাণই নয়, পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ও সড়ক নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রতিষ্ঠার কথাও বলা হয়েছে।
গত ১৮ ডিসেম্বর শুরু হওয়া ‘রাসমালে’ প্রকল্পে ফুশি ধিগারু ফালহু নদীর ১,০৯৩ হেক্টর জমি পুনরুদ্ধার করা হবে।
প্রকল্পটি শ্রীলঙ্কার ক্যাপিটাল মেরিন অ্যান্ড সিভিল কনস্ট্রাকশন কোম্পানির (সিএমসি) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ।
পুনরুদ্ধারের কাজে ন্যূনতম ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে এই ব্যয় বহন করবে সিএমসি, যা পুনরুদ্ধার প্রকল্প পরিচালনার বিনিময়ে দীর্ঘমেয়াদী লিজের জন্য ৭০ হেক্টর জমি পাবে।এর মধ্যে ৪৯ বছর ধরে হুলুমালে থেকে ১০ হেক্টর এবং ৫০ বছর ধরে রাসমালে থেকে ৬০ হেক্টর রয়েছে।