বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ তথ্য জানাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এনডিএমএ’র ডেপুটি চিফ এক্সিকিউটিভ মোহাম্মদ ফিকরি বলেন, ৪১ জন আটটি বাড়ির বাসিন্দা।
তিনি বলেন, বন্যা ও ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ১৮০টি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে আবাসিক বাড়ি, দোকানপাট, সরকারি অফিস ও বেসরকারি অফিস।
ফিকরি বলেন, এনডিএমএ রিপোর্ট পাওয়ার পর আবাসিক এলাকা চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, এর মধ্যে ১৬৪টি স্থানে মানুষ বসবাস করত।